১৭ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

সময়: মঙ্গলবার, জুন ৩০, ২০২০ ২:৩৭:০৭ অপরাহ্ণ


নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়াবাজারে তালিকাভুক্ত ১৭ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস লিমিটেড, এবি ব্যাংক লিমিটেড, ন্যাশনাল ফিড লিমিটেড, সিলকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড, এইচ.আর টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড (এনবিএল), ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, স্যালভো কেমিক্যাল লিমিটেড, এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, সি পার্ল বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড, প্রাইম টেক্সটাইল লিমিটেড,আনলিমা ইয়ার্ন লিমিটেড, এম.এল ডায়িং, আইটি কনসালটেন্টস লিমিটেড, নিটল ইন্স্যুরেন্স এবং তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

নিটল ইন্স্যুরেন্স : প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি নিটল ইন্স্যুরেন্সের। ডিএসইতে প্রকাশিত এ কোম্পানির গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ তথ্য জানা গেছে।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৮০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে এক পয়সা।
আলোচিত প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল ১ টাকা ৪ পয়সা। গত বছর প্রথম প্রান্তিকে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৫৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৬ টাকা ৭০ পয়সা।

এম.এল ডায়িং : তৃতীয় প্রান্তিকে আয় কমেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি এম.এল ডায়িংয়ের। গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসইতে প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৩৭ পয়সা। অর্থাাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় ((ইপিএস) কমেছে ৯ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম পতিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ১ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪৮ পয়সা।

তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড : আয় থেকে লোকসানে পড়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটি লোকসান করেছে। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ঊচঝ) হয়েছে ১ টাকা ৮৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১৪ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ঊচঝ) হয়েছে ২ টাকা ৮০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৩৮ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ৮৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৩২ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৭৭ পয়সা।

প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস লিমিটেড। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ১৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ১ টাকা ৩৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৩ টাকা ৯ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ৩ টাকা ২৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ৮০ পয়সা।
তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ১ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৮ টাকা ৫৩ পয়সা।

এবি ব্যাংক লিমিটেড : গত ৩১ মার্চ , ২০২০ তারিখে সমাপ্ত চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এবি ব্যাংক লিমিটেড। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত এবি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় ওই প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
সর্বশেষ প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ এবি ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ঈড়হংড়ষরফধঃবফ ঊচঝ) হয়েছে ৯ পয়সা। আগের বছর সমন্বিত ইপিএস ছিল ১০ পয়সা।
আলোচিত প্রান্তিকে এককভাবে এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ঝড়ষড় ঊচঝ) হয়েছে ৬ পয়সা। আগের বছর সলো ইপিএস ছিল ২ পয়সা।
সর্বশেষ প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ৩৩ টাকা ৫৫ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৫ টাকা ৬৮ পয়সা।
অন্যদিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল ৩১ টাকা ৯১ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৯৫ টাকা ৯৬ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩১ টাকা ৭২ পয়সা, আর এককভাবে এনএভিপিএস ছিল ৩০ টাকা ১২ পয়সা।

ন্যাশনাল ফিড লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ন্যাশনাল ফিড লিমিটেড। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ২৬ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ১৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ২৩ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ২০ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৫ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ৭৫ পয়সা।

সিলকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সিলকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ২৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৪১ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ৭৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ৭ পয়সা।
তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ১০ পয়সা। আর তিন প্রান্তিকে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ২২ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ৬০ পয়সা।

এইচ.আর টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এইচ.আর টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড।
সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা।
কোম্পানিটি প্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল বিজ্ঞপ্তিতে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের ইপিএস আলাদাভাবে দেখায়নি। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৮৮ পয়সা। এ হিসেবে তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস দাঁড়ায় ৪৩ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ৭ টাকা ৫৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ২ টাকা ৬৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৪ টাকা ২১ পয়সা।

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড (এনবিএল) : গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন করেছে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড (এনবিএল)। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় ওই প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৩১ পয়সা। আগের বছর ইপিএস ছিল ১৫ পয়সা (রিস্টেটেড)।
আলোচিত বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ৩ টাকা ৪২ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল পরিমাণ মাইনাস ২ টাকা ৭৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ০২ পয়সা।

ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ওষুধ-রসায়ন খাতের কোম্পানি ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ২৭ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৮ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ০৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ২১ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ১১ পয়সা।

স্যালভো কেমিক্যাল লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে স্যালভো কেমিক্যাল লিমিটেড। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১৫ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ২৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৪০ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ১ টাকা ৬৭ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ২১ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ৪৩ পয়সা।

এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড।
সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৪৪ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ১ টাকা ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ২ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১ টাকা ৭১ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩২ টাকা।

কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৫৬ পয়সা।
কোম্পানিটি আলাদাভাবে তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) ইপিএস দেয়ানি। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের তথ্য অনুসারে, গত জুলাই’১৯ থেকে ডিসেম্বর’১৯ পর্যন্ত সময়ে এর ইপিএস হয়েছিল ৬৩ পয়সা। এ হিসেবে তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১০ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ১ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩১ টাকা ২৬ পয়সা।

আইটি কনসালটেন্টস লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আইটি কনসালটেন্টস লিমিটেড।

সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ৩১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৩৩ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ১ টাকা ২ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪৮ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৭৭ পয়সা।

সি পার্ল বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সি পার্ল বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ২৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ১৭ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৫৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ২৩ পয়সা।

তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ২ টাকা ৩৮ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ৫৩ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৫০ পয়সা।

প্রাইম টেক্সটাইল লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রাইম টেক্সটাইল লিমিটেড। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ২০ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএন) হয়েছে ০৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৬৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ৬৩ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ৭৫ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৪ টাকা ১৯ পয়সা।

আনলিমা ইয়ার্ন লিমিটেড : ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আনলিমা ইয়ার্ন লিমিটেড। সোমবার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ২৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ১২ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৪১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ৩০ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ৪৪ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫৭ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৬৭ পয়সা।

দৈনিক শেয়ারবাজার প্রতিদিন/এসএ/খান

Share
নিউজটি ৪৫৪ বার পড়া হয়েছে ।
Tagged