নিজস্ব প্রতিবেদক: হাসিনা সরকার পতনের পর দ্বিতীয় কার্যদিবসেও শেয়ারবাজারে সূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন হয়েছে। এদিন সূচকের পাশাপাশি টাকার অংকে লেনদেন বেড়েছে। আজ ০৭ আগস্ট সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়। পরবর্তীতে সূচক কমলেও আবারও সূচকের একটানা উত্থান হয়েছে যার শেষ পর্যন্ত অব্যহত ছিল।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, আজ ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৩.৫৪ শতাংশ বা ১৯২.৩৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৬১৮.৭৯ পয়েন্টে।
আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪২.৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২১৯.১৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৮৭.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২২.১৭ পয়েন্টে।
এদিন লেনদেন হওয়া ৩৯৬ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৬৬ টির, কমেছে ১১৪ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬ টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৬৭.১৭ শতাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে।
আজ ডিএসইতে ২৭ কোটি ২২ লাখ ৩৪ হাজার ২২২ টি শেয়ার ১ লাখ ৭৩ হাজার ২৩৩ বার হাতবদল হয়েছে। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৭৫ কোটি ৫৫ লাখ ৮৩ হাজার টাকা।
গত কার্যদিবসে অর্থাৎ ৬ আগস্ট ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৩.৭৭ শতাংশ বা ১৯৭.১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছে ৫ হাজার ৪২৬.৪২ পয়েন্টে।
আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩২.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছে ১ হাজার ১৭৬.৬১ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৭৫.৭১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছে ১ হাজার ৯৩৪.৭৪ পয়েন্টে।
এদিন লেনদেন হওয়া ৩৯৭ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছিল ৩২৮ টির, কমেছিল ৬০ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছিল ৯ টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে গত কার্যদিবসে ৮২.৬১ শতাংশ শেয়ারের দর বেড়েছিল।
এদিন ডিএসইতে ২৫ কোটি ৪৮ লাখ ৩৮ হাজার ১৪৩ টি শেয়ার ১ লাখ ৪৮ হাজার ৪২০ বার হাতবদল হয়েছিল। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছিল ৭৪৯ কোটি ৯৯ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।
সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ২৫ কোটি ৫৬ লাখ ১৬ হাজার টাকা।