নিজস্ব প্রতিবেদক : সম্প্রতি ব্যাংক খাতের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। আর্থি প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রথম প্রান্তিকের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেনি ব্যাংক খাত। প্রথম প্রান্তিকে অধিকাংশ ব্যাংকের আয় বাড়লেও দ্বিতীয় প্রান্তিকে কমেছে। শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে ২০টি ব্যাংকেরই শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে এবং বেড়েছে মাত্র ৮টির। এছাড়া লোকসানে রয়েছে ২টি ব্যাংক। দ্বিতীয় প্রান্তিকে অধিকাংশ ব্যাংকের আয় কমায় বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়েছে এই খাতে বিনিয়োগ নিয়ে। কারণ দীর্ঘদিন ধরেই এ খাতে তেমন বিনিয়োগ নেই। পিই রেশিও হিসেবে বিনিয়োগ অনুকুল হওয়া সত্বেও এই খাতের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ নেই। এর ফলে অনেক ব্যাংকের শেয়ার দর ফেসভ্যালুর কাছাকাছি অবস্থান করছে। এর মধ্যে দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কময়ে সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীরা অনেকইটাই হতাশ হয়েছে বলে বিনিয়োগকারীদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে।
বিনিয়োগকারীদের জন্য নিচে ৩০ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন তুলে ধরা হলো:
যেসব ব্যাংকের আয় কমেছে
ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৯৮ পয়সা।
প্রথম দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৯৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ২ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৭ টাকা ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯ টাকা ৩০ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৩৩ টাকা ২২ পয়সা।
সিটি ব্যাংক লিমিটেড : গত (জানুয়ারী-জুন, ২০২০) সময়ের অর্ধ বার্ষিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
(জানুয়ারী-জুন, ২০২০) সময়ে অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮২ পয়সা। এককভাবে ইপিএস হয়েছে ৮৯ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৭ পয়সা।
একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ২৪ টাকা ৬৭ পয়সা।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড : গত (জানুয়ারী-জুন, ২০২০) সময়ের অর্ধ বার্ষিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। (জানুয়ারী-জুন, ২০২০) অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে চলতি হিসাববছরের ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯০ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৯৫ পয়সা।(এপ্রিল-জুন, ২০২০) দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৪১ পয়সা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৮ টাকা ৭৭ পয়সা।
প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৫৩ পয়সা। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯০ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ছিল ১ টাকা ৩১ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার সমন্বিত প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৩ টাকা ৮৮ পয়সা।
ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড : ব্যাংকটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ২৩ পয়সা। দুই প্রান্তিক মিলিয়ে (জানুয়ারি’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইডঈএগ) হয়েছে ৩৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৩৮ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৬ টাকা ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১ টাকা ৩০ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১৭ টাকা ৭ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা টাকা ৮ পয়সা। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৭৭ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৬ পয়সা। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে ব্যাংকটির একক ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৭০ পয়সা। দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩৯ টাকা ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩২ টাকা ৯২ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৭ টাকা ১০ পয়সা। আর এককভাবে এনএভিপিএস ছিল ২৬ টাকা ৫৩ পয়সা।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৬৩ পয়সা। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৩ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সলো ইপিএস হয়েছিল ৬৬ পয়সা। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে সলো ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৩ পয়সা। দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭ টাকা ২৮ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১৮ টাকা ৮০ পয়সা।
সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৬৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১ টাকা ৮২ পয়সা। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২ টাকা ২৫ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সলো ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৮০ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সলো ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২ টাকা ২১ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৩ টাকা ৬১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬ টাকা ৪২ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৭ টাকা ৯৫ পয়সা। আর এককভাবে ছিল ২৭ টাকা ৮৮ পয়সা।
এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৩৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ৮৪ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত আয় হয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬ টাকা ৯৩ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২২ টাকা ১৬ পয়সা।
আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৫৮ পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৪৭ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৫ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬ টাকা ৪৫ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১৮ টাকা ৪৫ পয়সা। আর এককভাবে ছিল ১৭ টাকা ১৪ পয়সা।
পূবালী ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস কমেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৩৪ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ২ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৫৩ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৯ টাকা ৪০ পয়সা।
ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ২৬ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৬ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৬ টাকা ১৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ০৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২১ টাকা ৮২ পয়সা।
ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৪৭ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সলো ইপিএস হয়েছিল ৪৭ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির একক ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯ টাকা ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১০ টাকা ৩২ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২২ টাকা ৫৭ পয়সা।
রূপালী ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ২৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৫ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭৪ টাকা ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৮৯ টাকা ৩৩ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৩৯ টাকা ৬৪ পয়সা। আর এককভাবে এনএভিপিএস হয়েছে ৩৯ টাকা ২১ পয়সা।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল মাইনাস ২ টাকা ৮৮ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৮৩ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩৬ টাকা ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৮৩ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৫৯ টাকা ১৭ পয়সা।
প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৮৪ পয়সা। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৪ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সলো ইপিএস হয়েছিল ৮৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সলো ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩০ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ২৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২১ টাকা ৩৮ পয়সা, আর এককভাবে সম্পদ মূল্য ছিল ২১ টাকা ৩৩ পয়সা।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ১ টকা ৬৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯৯ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২১ টাকা ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৯ টাকা ৬৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৩৮ টাকা ৮৩ পয়সা।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ১৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টকা ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টকা ৭৯ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছে ১ টকা ৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টকা ৭৩ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ১১ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ৯৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ১২ পয়সা।
ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ২৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৬ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৯ টাকা ৯৪ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ছিল ৯ টাকা ১০ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২০ টাকা ১৫ পয়সা।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড। বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ইউসিবি’র শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ১ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ৭৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ৯০ পয়সা।
শুধু দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ইউসিবির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ৬৩ পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ৬০ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ১০ টাকা ৩৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪ টাকা ৬৯ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ১০ টাকা ৪৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪ টাকা ৯৭ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৯ টাকা ৪২ পয়সা, আর এককভাবে এনএভিপিএস ছিল ২৮ টাকা ৯২ পয়সা।
যেসব ব্যাংকের আয় বেড়েছে
এবি ব্যাংক লিমিটেড : গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এবি ব্যাংক লিমিটেড। সর্বশেষ প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ এবি ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় (কনসোলিডেটে ইপিএস)) হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় আয় বেড়েছে ৫ পয়সা। আলোচিত প্রান্তিকে এককভাবে এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (সোলো ইপিএস) হয়েছে ৮ পয়সা। আগের বছর সলো ইপিএস ছিল ৩ পয়সা।
প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২০-জুন’২০) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ এবি ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটে ইপিএস) হয়েছে ১৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১৫ পয়সা।
আলোচিত সময়ে এককভাবে এবি ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় ((সলো ইপিএস) হয়েছে ১৩ পয়সা। আগের বছর সলো ইপিএস ছিল ৫ পয়সা।
প্রথম দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ৩৬ টাকা ৮১ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮ টাকা ৫৭ পয়সা।
অন্যদিকে আলোচিত সময়ে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ৩৭ টাকা ১৬ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮ টাকা ২৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩১ টাকা ৮০ পয়সা, আর এককভাবে এনএভিপিএস ছিল ৩০ টাকা ১৭ পয়সা।
সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড : (এসআইবিএল) চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৫০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ৩৯ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ৫১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ৩৮ পয়সা।
শুধু দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১০ পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ১০ পয়সা।
দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ২ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ২৮ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল মাইনাস ২ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ২৮ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৮৮ পয়সা, আর এককভাবে এনএভিপিএস ছিল ১৯ টাকা ৮৪ পয়সা।
ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৮৯ পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৮৯ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টকা ৯৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯৫ পয়সা।
প্রথম দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছে ১ টকা ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৮ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১৪ টাকা ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৬ টাকা ৩০ পয়সা।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৫ টাকা ৫৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৬ টাকা ৫০ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৩৩ টাকা ৯৫ পয়সা। আর একক ইপিএস ছিল ৩৩ টাকা ৪৩ পয়সা।
আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৩৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ০৭ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৮৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫১ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১১ টাকা ।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২১ টাকা ৯৭ পয়সা।
এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি। দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৫৬ পয়সা। প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছিল ৪ পয়সা। সে হিসেবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস দাঁড়ায় ৯৬ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১৪ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪ টাকা ৩৬ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২১ টাকা ৬৭ পয়সা।
মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড : চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৬৮ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৭ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬ টাকা ৬৬ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৪ টাকা ৫০ পয়সা।
উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড : দ্বিতীয় প্রান্তিকে গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি উত্তরা ব্যাংক লিমিটেডের। কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল এক টাকা ২৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে এক টাকা এক পয়সা। চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ০৩ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪ টাকা ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ছিল মাইনাস ১০ টাকা ৯৪ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৩২ টাকা ২৭ পয়সা।
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড : দ্বিতীয় প্রান্তিকে আগের বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি যমুনা ব্যাংক লিমিটেডের। কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ যমুনা ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় কমেছে ৫৯ পয়সা।
অন্যদিকে, দুই প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ১ টাকা ৭১ পয়সা।
শুধু দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২০-জুন’২০) সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ যমুনা ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৬৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ৯৮ পয়সা।
অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (সলো ইপিএস) হয়েছে ১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সলো ইপিএস ছিল ১ টাকা।
দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল ১ টাকা ৪৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৭৫ পয়সা।
যেসব ব্যাংক লেকসানে রয়েছে
আইসিবি ইসলামী ব্যাংক : কোম্পানিটি লিমিটেড চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ১৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২৯ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪৫ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় মাইনাস ১৭ টাকা ৪৩ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত লোকসান হয়েছিল ০৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ০.৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৯ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৩ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১০ টাকা ৪৩ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১৭ টাকা ০৭ পয়সা।
দৈনিক শেয়ারবাজার প্রতিদিন/এসএ/খান