প্রকৌশল খাতের ২৩ কোম্পানির আয়ে ধ্বস

সময়: সোমবার, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২০ ১২:০৩:৫১ পূর্বাহ্ণ


নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের ২৩ কোম্পানির আয়ে ধ্বস নেমেছে। এর মধ্যে ৬টি কোম্পানি লোকসানে রয়েছে। কোম্পানিগুলোর দ্বিতীয় প্রান্তিকের প্রকাশিত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
প্রকৌশল খাতের সবগুলো কোম্পানি জুনে হিসাব বছর শেষ হয়। সে হিসেবে কোম্পানিগুলো ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর তিন মাসে দ্বিতীয় প্রান্তিক এবং জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসের বা অর্ধবার্ষিক অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
যেসব কোম্পানির আয়ে ধ্বস নেমেছে সেগুলো হচ্ছে- আরএসআরএম স্টীল, গোল্ডেন সন, রানার অটোমোবাইলস, বিডি থাই, এটলাস বাংলাদেশ, দেশন্ধু পলিমার, মুন্নু জুট স্ট্যাফলার্স, নাভানা সিএনজি, ইফাদ অটোস, আফতাব অটোমোবাইল, ইয়াকিন পলিমার, এসআলম কোল্ড রোল্ড, রেইউইক যজ্ঞেশ্বর, বেঙ্গল উইন্ডসোর, ইস্টার্ন ক্যাবলস, বিবিএস ক্যাবলস, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস, ন্যাশনাল টিউবস, বিডি ল্যাম্পস, কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, আজিজ পাইপস, বিএসআরএম স্টীল, বিএসআরএম।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে আরএসআরএম স্টীল দ্বিতীয় প্রান্তিকে গত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৮ পয়সা। কোম্পানির ইপিএস বছরের ব্যবধানে ৭৩ শতাংশ কমেছে। এদিকে, ২০১৯ সালের জুলাই-ডিসেম্বর ছয় মাসে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৬৩ পয়সা।
রানার অটোমোবাইলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। এদিকে জুলাই থেকে ডিসেম্বর ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৮২ পয়সা।
বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৩ পয়সা। এদিকে জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৩ পয়সা।
দেশবন্ধু পলিমার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৫ পয়সা।
মুন্নু জুট স্ট্যাফলার্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৭৬ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৩৫ পয়সা।
নাভানা সিএনজি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৩ পয়সা। এদিকে জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৩ পয়সা।
ইফাদ অটোস: দ্বিতীয় প্রান্তিকের কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৯৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬১ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ১৮ পয়সা।
আফতাব অটোমোবাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৭ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১ পয়সা।
এস আলম কোল্ড রোল্ড: ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৫৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৬ পয়সা।
রেনউইক যজ্ঞেশ্বর: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৯৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৩২ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ২ পয়সা।
বেঙ্গল উইন্ডসোর: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৩ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৫ পয়সা।
বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৬ পয়সা। ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯ পয়সা।
বিবিএস ক্যাবলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৫৭ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৮৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৯৯ পয়সা।
ন্যাশনাল টিউবস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২৪ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৮৩ পয়সা।
কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩০ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫৮ পয়সা।
নাহি অ্যালুমিনিয়াম: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৮৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯০ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা।
বিএসআরএম স্টীল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৮ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ১০ পয়সা।
বিএসআরএম লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬১ পয়সা।
যে ৬ কোম্পানি লোকসানে রয়েছে সেগুলোর মধ্যে আজিজ পাইপসের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৮ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৯ পয়সা।
বিডি ল্যাম্পস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৭৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ২৩ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮১ পয়সা।
গোল্ডেন সন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে প্রায় ৫৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল প্রায় ৫৫ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে প্রায় ৪২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল প্রায় ৪৪ পয়সা।
এটলাস বাংলাদেশ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৫২ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৭০ পয়সা।
ইয়াকিন পলিমার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ পয়সা।
ইস্টার্ন কেবলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৪ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২ টাকা ৯৯ পয়সা।
এদিকে, যে ১০ টি কোম্পানির আয় বেড়েছে সেগুলো হচ্ছে- ন্যাশনাল পলিমার, জিপিএইচ ইস্পাত, কে অ্যান্ড কিউ, রংপুর ফাউন্ড্রি, সূহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, ন্যাশনাল পলিমার, কেডিএস এক্সেসরিজ, বিডি অটোকারস, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ওয়াইম্যাক্স ইলেক্ট্রোড। এর মধ্যে দ্বিতীয় প্রান্তিকে ন্যাশনাল পলিমারের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৬ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩০ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪২ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৮৮ পয়সা।
কে অ্যান্ড কিউ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১৭ পয়সা। আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩০ পয়সা।
রংপুর ফাউন্ড্রি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ১৯ পয়সা।
সূহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৫ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৩ পয়সা।
ন্যাশনাল পলিমার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৬ পয়সা। ছয় মাসে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩০ পয়সা।
কেডিএস এক্সেসরিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮২ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।
বিডি অটোকারস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৯ পয়সা। জুলাই থেকে ডিসেম্বর ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৪ পয়সা।
ওয়াইম্যাক্স ইলেক্ট্রোড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫০ পয়সা। জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৮ পয়সা।
আনোয়ার গ্যালভানাইজিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১১ পয়সা। এদিকে ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা।

দৈনিক শেয়ারবাজার প্রতিদিন/এসএ/খান

Share
নিউজটি ৩০৮ বার পড়া হয়েছে ।
Tagged