সাপ্তাহিক রিটার্নে ১৩ খাতের দর বাড়লেও কমেছে ৬ খাতে

সময়: শুক্রবার, ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৩ ১১:৩১:৩৯ অপরাহ্ণ


নিজস্ব প্রতিবেদক: বিদায়ী সপ্তাহে (২২-২৬ জানুয়ারি) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ২০ খাতের মধ্যে ১৪ খাতের শেয়ারদর বেড়েছে। দর বাড়াতে ১৩ খাতের বিনিয়োগকারীরা সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় রয়েছেন। একই সময়ে ৫ খাতের শেয়ারদর কমেছে। দর কমাতে ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা সাপ্তাহিক রিটার্নে লোকসানে রয়েছেন। লংকাবাংলা সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় জানা গেছে, সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় থাকা খাতগুলো হলো: ভ্রমণ ও অবকাশ, ট্যানারী, পাট, সিমেন্ট, বিবিধ, তথ্যপ্রযুক্তি, ব্যাংক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, মিউচুয়াল ফান্ড, সেবা ও আবাসন, আর্থিক, সিরামিক, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং প্রকৌশল খাত।

আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি মুনাফা পেয়েছেন সেবা ও আবাসন খাতের বিনিয়োগকারীরা। এই খাতের বিনিয়োগকারীরা মুনাফা গুণছেন ৪.৫৭ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মুনাফা পেয়েছেন সিরামিক খাতের বিনিয়োগকারীরা। এই খাতের বিনিয়োগকারীরা মুনাফা গুণছেন ১.৯৭ শতাংশ।

তৃতীয় সর্বোচ্চ মুনাফা পেয়েছেন সাধারণ খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের বিনিয়োগকারীরা। এই খাতের বিনিয়োগকারীরা মুনাফা গুণছেন ১.০১ শতাংশ।

এছাড়া, সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় থাকা অন্যান্য খাতগুলোর মধ্যে- ব্যাংক খাতে ০.২০ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ০.৬২ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে ০.০৮ শতাংশ, বিদ্যুত ও জ¦ালানি খাতে ০.২৫ শতাংশ, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ০.৬৭ শতাংশ, পাট খাতে ০.৭৭ শতাংশ, বিবিধ খাতে ০.০১ খাতে, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ০.১১ শতাংশ, চামড়া খাতে ০.০৩ শতাংশ এবং ভ্রমন ও অবকাশ খাতে ০.২১ শতাংশ।

এদিকে, সাপ্তাহিক রিটার্নে লোকসানে থাকা খাতগুলো হলো: আর্থিক, বস্ত্র, সাধারণ বিমা, জীবন বিমা, পেপার ও প্রিন্টিং এবং ওষুধ ও রসায়ন।

খাতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লোকসানে রয়েছেন পেপার ও প্রিন্টিং খাতের বিনিয়োগকারীরা। এই খাতের বিনিয়োগকারীরা লোকসান গুনছেন ৩.৩৯ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লোকসানে রয়েছেন জীবন বীমা খাতের বিনিয়োগকারীরা। এই খাতের বিনিয়োগকারীরা লোকসান গুনছেন ২.৫১ শতাংশ।

তৃতীয় সর্বোচ্চ লোকসানে রয়েছেন সাধারণ বীমা খাতের বিনিয়োগকারীরা। এই খাতের বিনিয়োগকারীরা লোকসান গুনছেন ১.৯৪ শতাংশ।

অন্যান্য খাতের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা লোকসানে রয়েছে- বস্ত্র খাতে ০.৪৬ শতাংশ এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতে ০.২৬ শতাংশ। এছাড়া, টেলিকমিউনিকেশন খাতের দর অপরিবর্তিত ছিল।

 

Share
নিউজটি ১৪১ বার পড়া হয়েছে ।
Tagged