আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৬ কোম্পানি

সময়: বুধবার, জুলাই ২৯, ২০২০ ১২:৫৮:৪৭ অপরাহ্ণ


নিজস্ব প্রতিবেদক : আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি। কোম্পানিগুলো হলো- স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোডস লিমিটেড, ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড, রূপালী ব্যাংক লিমিটেড, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, নিউ লাইন ক্লোথিংস লিমিটেড, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড, ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, প্রভাতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এবং পূবালী ব্যাংক লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

পূবালী ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস কমেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ঈড়হংড়ষরফধঃবফ ঊচঝ) হয়েছে ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৩৪ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ২ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৫৩ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৯ টাকা ৪০ পয়সা।

প্রভাতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৪ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৮৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ২৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২০ টাকা ০৪ পয়সা।

সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪০ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৯৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ০৩ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ১৩ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৫ টাকা ৬৩ পয়সা।

ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ০৯ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৩৬ টাকা ০৪ পয়সা।

ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ঈড়হংড়ষরফধঃবফ ঊচঝ) হয়েছে ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ২৬ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৬ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৬ টাকা ১৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ০৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২১ টাকা ৮২ পয়সা।

অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড : কোম্পানিটি ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ২৬ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ৭৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ৮৩ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ৯০ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।

ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ঈড়হংড়ষরফধঃবফ ঊচঝ) হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৪৭ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ঝড়ষড় ঊচঝ) হয়েছে ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সলো ইপিএস হয়েছিল ৪৭ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির একক ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯ টাকা ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১০ টাকা ৩২ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২২ টাকা ৫৭ পয়সা।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৯ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৩ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ০৭ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১৯ টাকা ৮০ পয়সা।

আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৩৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ০৭ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৮৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫১ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১১ টাকা ।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২১ টাকা ৯৭ পয়সা।

নিউ লাইন ক্লোথিংস লিমিটেড : কোম্পানিটি ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ৬৮ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ১ টাকা ২৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ৪৭ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৬০ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩ টাকা ৯৪ পয়সা।

তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৫ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৪ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৬৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭১ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১৭ টাকা ৮৯ পয়সা।

রূপালী ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ঈড়হংড়ষরফধঃবফ ঊচঝ) হয়েছে ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ২৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৫ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭৪ টাকা ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৮৯ টাকা ৩৩ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৩৯ টাকা ৬৪ পয়সা। আর এককভাবে এনএভিপিএস হয়েছে ৩৯ টাকা ২১ পয়সা।

ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল মাইনাস ২ টাকা ৮৮ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৮৩ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩৬ টাকা ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৮৩ পয়সা।

গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৫৯ টাকা ১৭ পয়সা।

ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোডস লিমিটেড : কোম্পানিটি ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২০-মার্চ’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ৩৬ পয়সা।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই’১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ঊচঝ) হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা।
তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ছিল ১ টাকা ৩৮ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে তা ছিল ৪২ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৫৪ পয়সা।

প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ঈড়হংড়ষরফধঃবফ ঊচঝ) হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৮৪ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৪ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ঝড়ষড় ঊচঝ) হয়েছে ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সলো ইপিএস হয়েছিল ৮৩ পয়সা।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সলো ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩০ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ২৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২০ তারিখে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২১ টাকা ৩৮ পয়সা, আর এককভাবে সম্পদ মূল্য ছিল ২১ টাকা ৩৩ পয়সা। ।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড : কোম্পানিটি চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২০-জুন’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৮ পয়সা।
দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১৮ টাকা ৫৭ পয়সা।

দৈনিক শেয়ারবাজার প্রতিদিন/এসএ/খান

Share
নিউজটি ৩৪৯ বার পড়া হয়েছে ।
Tagged