প্রথম প্রান্তিকে আয় কমেছে প্রকৌশল খাতে

আগ্রহ হারাবে বিনিয়োগকারীরা

সময়: বুধবার, নভেম্বর ২০, ২০১৯ ১১:১৬:৪৬ পূর্বাহ্ণ


 

নিজস্ব প্রতিবেদক : পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোকে মৌলভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানি হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে এ কোম্পানিগুলোর অবস্থা দুর্বল হয়ে পড়ছে। সম্প্রতি এ খাতের কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। যা খুব একটা সন্তোষজনক নয়। প্রথম প্রান্তিকেই এ খাতের অধিকাংশ কোম্পানির আয় কমেছে। ফলে এ খাতের কোম্পানির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কমতে পারে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা ।
বাজারসংশ্লিষ্টদের মতে, যে কোনো কোম্পানির আয় বাড়লে সংশ্লিষ্ট শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়ে যায়। যার ইতিবাচক প্রভাব পরে লেনদেনে। বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের কারণে এ খাতের শেয়ারের দর বেড়ে যায়। যার ইতিবাচক প্রভাব পরে সার্বিক বাজার চিত্রে। এর ফলে সূচক ও লেনদেন বেড়ে যায়। কিন্ত কোনো কোম্পানির আয় কমে গেলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ না থাকায় দরের পাশাপাশি লেনদেন কমে যায়। এর নেতিবাচক প্রভাব পরে সূচক ও লেনদেনে। প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের অন্যতম আগ্রহ রয়েছে। কিন্ত সম্প্রতি এ খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির আয় কমায় বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর সম্ভাবনা রয়েছে। যার নেতিবাচক প্রভাব পরতে পারে সার্বিক বাজার চিত্রে।
জানা যায়, প্রথম প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে এ খাতের ৩৬ কোম্পানির। যার মধ্যে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ২০টির, বেড়েছে ১১টির এবং লোকসানে রয়েছে ৫টি কোম্পানি। নিচে কোম্পানিগুলোর প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক অবস্থা তুলে ধরা হলো-
এটলাস বাংলাদেশ : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর লোকসান ছিল ১৮ পয়সা।
আফতাব অটোমোবাইলস : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ৩০ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় ছিল ৫৪ পয়সা।
আনোয়ার গ্যালভানাইজিং : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ২৯ পয়সা।
আজিজ পাইপস : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১২ পয়সা।
বিবিএস ক্যাবলস : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭৪ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ২ টাকা ৬৬ পয়সা।
বিডি অটোকারস : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৪ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ৫০ পয়সা।
বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ২৯ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৩২ পয়সা।
বিডি ল্যাম্পস : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর লোকসান ছিল ১১ পয়সা।
বিডি থাই : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ২০ পয়সা
বিএসআরএম লিমিটেড : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ১ টাকা ৫৭ পয়সা।
বিএসআরএম স্টিল : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ১ টাকা ২২ পয়সা।
বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫২ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ৫৯ পয়সা।
কপারটেক : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ২৮ পয়সা।
দেশবন্ধু পলিমার : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৩ পয়সা।
ইস্টার্ন কেবলস : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৪৯ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর লোকসান ছিল ১ টাকা ৫০ পয়সা।
গোল্ডেন সন : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ২৪ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ২৮ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৬ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৪৯ পয়সা।
ইফাদ অটোস : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫১ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৫৭ পয়সা।
কে অ্যান্ড কিউ : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ১৬ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১৮ পয়সা।
কেডিএস এক্সেসরিজ : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ২৬ পয়সা।
মুন্নু জুট স্ট্যাফলার্স : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৪ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৯০ পয়সা।
নাহী অ্যালোমিনিয়াম : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৪ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ৮৬ পয়সা।
নাভানা সিএনজি : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস)হয়েছে ৩৩ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় ছিল ৪০ পয়সা।
ন্যাশনাল পলিমার : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ৭৮ পয়সা।
ন্যাশনাল টিউবস : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৭২ পয়সা। এ সময়ে শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭৫ টাকা ৪৭ পয়সা।
অলিম্পিক এক্সেসরিজ : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২০ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১৫ পয়সা।
ওয়াইম্যাক্স : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫০ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ৪৯ পয়সা।
কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪২ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ইপিএস ছিল ৩৮ পয়সা।
রংপুর ফাউন্ড্রি : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১২ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা।
রেইনইউক যজ্ঞেশ্বর : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ৭০ পয়সা।
আরএসআরএম স্টিল : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৫ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৭৫ পয়সা।
রানার অটোমোবাইলস : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা।
এসআল কোল্ড রোল্ড স্টিল : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩১ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪১ পয়সা।
সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৮ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি ছিল ২৮ পয়সা।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস)হয়েছে ৫৩ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৬২ পয়সা।
ইয়াকিন পলিমার : প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ পয়সা। একই সময়ে আগের বছর শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৫ পয়সা।

দৈনিক শেয়ারবাজার প্রতিদিন/এসএ/খান

Share
নিউজটি ৩৯০ বার পড়া হয়েছে ।
Tagged