পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৮ কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। কোম্পানগিুলো হলো- এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স, বৃটিশ আমেরিকান টোবাকো, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, প্রিমিয়ার লিজিং, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ফাস্ট ফাইন্যান্স, বিজিআইসি, নর্দান ইন্স্যুরেন্স, স্টান্ড্যার্ড ইন্স্যুরেন্স, ফাস ফাইন্যান্স, জিএসপি ফাইন্যান্স, পূবালী ব্যাংক, লিন্ডে বাংলাদেশ, সাউথইস্ট ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এশিয়া ইন্স্যুরেন্স: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রলি-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদেন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছররে একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৩৫ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপএিস) হয়েছে ৯৪ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৯১ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৯১ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ১৯ টাকা ৩১ পয়সা।
ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রলি-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৩ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৫৮ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ১৮ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ৯৩ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ১ পয়সা।
বৃটিশ আমেরিকান টোবাকো: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রলি-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ টাকা ৭৩ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১৭ টাকা ৯ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপএিস) হয়েছিল ২১ টাকা ১৭ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছররে একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৩২ টাকা ৩৬ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছররে ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৮০ টাকা ৭০ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ১৪০ টাকা ৭৬ পয়সা।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ৮৮ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ১ টাকা ৭৯ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছররে একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৭১ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ২২ টাকা ৯১ পয়সা।
এনসিসি ব্যাংক: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৮ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ৬১ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ১ টাকা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৪৭ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে সমন্বিত সম্পদ মূল্য ছিল ২০ টাকা ১৫ পয়সা।
প্রিমিয়ার লিজিং: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ১ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ৭ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ৮ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৩৬ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ৭৭ পয়সা।
ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৫৭ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপএিস) হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছররে একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ১ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৫০ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১৬ পয়সা।
ফাস্ট ফাইন্যান্স: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৫ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ২৮ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি লোকসান (ইপএিস) হয়েছি ২ টাকা ১৬ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছররে একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ১ টাকা ৯৮ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ২৩ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ৭ টাকা ৩৯ পয়সা।
বিজিআইসি: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ২৩ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপএিস) হয়েছে ৯৯ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছররে একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ১৩ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৯৯ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ২০ টাকা ৭১ পয়সা।
নর্দান জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৯ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৩৪ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপএিস) হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছররে একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৬৪ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ২০ টাকা ২৪ পয়সা।
স্টান্ড্যার্ড ইন্স্যুরেন্স: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৮ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৫৭ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপএিস) হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছররে একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৯৬ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৩০ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ২৭ পয়সা।
ফাস ফাইন্যান্স: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ১ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ১৪ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৫ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৬৫ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে সম্পদ মূল্য ছিল ১৩ টাকা ৫১ পয়সা।
জিএসপি ফাইন্যান্স: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৫ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৪৬ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ৮৩ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৮৯ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৮৭ পয়সা।
পূবালী ব্যাংক: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৪ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ১ টাকা ৪৩ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ২ টাকা ১৬ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ২ টাকা ১১ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ৬৫ পয়সা।
লিন্ডে বাংলাদেশ: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ টাকা ৮৯ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১৩ টাকা ১১ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপএিস) হয়েছে ৩৬ টাকা ৭৬ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৩০ টাকা ৫৬ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৯৩ টাকা ৩৪ পয়সা।
সাউথইস্ট ব্যাংক: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ৮৩ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ২ টাকা ২৫ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৬ টাকা ২৩ পয়সা।
ইসলামী ব্যাংক: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬৪ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ১ টাকা ৫২ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ২ টাকা ৫ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ১ টাকা ৮৮ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ৫৩ পয়সা।
ঢাকা ব্যাংক: কোম্পানিটির ২০১৯ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ২৪ পয়সা। ২০১৯ আর্থিক বছরের ৬ মাসের (জানুয়ারী-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপএিস) হয়েছে ৭৬ পয়সা। ২০১৮ আর্থিক বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় হয়েছিল ৭০ পয়সা। এদিকে ২০১৯ আর্থিক বছরের ৩০ জুন র্পযন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৪৯ পয়সা।
দৈনিক শেয়ারবাজার প্রতিদিন/রী